নারায়ণগঞ্জ বিএনপির সবচেয়ে জনপ্রিয়, ত্যাগী ও সাহসী নেতার নাম হল জাকির খান। তবে তিনি শুধু নারায়ণগঞ্জ বিএনপিতেই নয়, এ জেলার সকল শ্রেণী পেশার মানুষেরও প্রিয় ব্যক্তিটি। তার এ জনপ্রিয়তার মধ্যে সবচেয়ে সবচেয়ে বড় একটি অংশ হলো তরুণ সমাজ। নারায়ণগঞ্জের তরুণ সমাজ যেন তাকে পাগলের মত ভালোবাসে। আর তাই তিনি যেদিক দিয়ে যান সেই দিকই লোকে লোকারণ্য হয়ে উঠে। যেন তিনি আজ গণমানুষের নেতায় পরিনত হয়েছেন।
আজ সেই জনপ্রিয় মানুষটিরই জন্মদিন। আজ থেকে প্রায় ৫২ বছর পূর্বে তিনি দেওভোগের ঐতিহ্যবাহী খান পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও দানবীর মরহুম দৌলত হোসেন খান।
নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাকির খান মানেই যেন বিএনপির নিবেদিত একটি প্রাণ। এ নেতার মূলমন্ত্র হলো, ‘অসত্যের কাছে কভূ নত নহে শির, ভয়ে কাঁপে কাপুরুষ লড়ে যায় বীর।’ আর তাইতো রাজনৈতিক জীবনে তাকে বীরের মতই সংগ্রাম করতে দেখা গেছে। আর এ সংগ্রাম করতে গিয়ে তাকে অজস্র ত্যাগ শিকার করতে হয়েছে। কিন্তু তার সংগ্রামী জীবনে সততা, মেধা ও কর্তব্যনিষ্ঠার ফলে সব প্রতিকূলতা অতিক্রম করে জনকল্যানমূলক রাজনীতির অভীষ্ট লক্ষ্যে তিনি এগিয়ে চলেছেন।
এ নারায়ণগঞ্জের বেশিরভাগ রাজনীতিবিদরা স্বৈরশাসকের বেচাকেনার সামগ্রীতে পরিনত হলেও কখনো কোন প্রলোভন কিংবা হুমকিও তাকে তার আর্দশ থেকে বিচ্যুত করতে পারেনি। যারফলে জেল-জুলুম-হুলিয়া তার রাজনৈতিক জীবনের প্রধান অলঙ্কারে পরিনত হয়ে উঠেছিলো। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আর্দশ ও চেতনার একনিষ্ঠ অনুসারী হিসেবে তিনি শুধু এ নারায়ণঞ্জে নয়, গোটা দেশে পরিচিত হয়ে উঠেছেন। তিনি একজন নির্ভীক, ব্যতিক্রম এবং অনন্য। মাথা নত করার মত নেতা তিনি নন। আর এ কারণেই তার এতবেশি জনপ্রিয়তা।
এদিকে জন্মদিন উপলক্ষে নেতাকর্মী ও সমর্থকদের শুভেচ্ছায় ভাসছেন জাকির খান। তার জন্মদিনকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যেই ফেসবুকে শুভেচ্ছার ঝড় উঠতে দেখা গেছে। তাকে শুভেচ্ছা ও অভিন্দনের পাশাপাশি কেউ কেউ তার দীর্ঘায়ূ ও সুস্বাস্থ্যও কামনা করেছেন।
ফেসুবকে তার বেশিরভাগ অনুসারীরা লিখেছেন, ‘আমার রাজনৈতিক অভিভাবক। আপনার সুস্বাস্থ্য, সফলতা এবং দীর্ঘায়ূ কামনা করি। অনেক অনেক শুভেচ্ছা আর ভালোবাসা রইলো প্রিয় ভাই আমার।’
আবার কেউ কেউ লিখেছেন, ‘জনগণের হৃদয়ে যার জায়গা, তিনিই প্রকৃত নেতা। আমাদের প্রিয় নেতা, আপনি শুধু একজন ব্যক্তি নন, আপনি আমাদের একটি বিশ্বাস। শুভ জন্মদিন খান সাহেব।’