সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০২:৫৭ পূর্বাহ্ন
বিশেষ ঘোষণা :
সময়ের সাথে সাথে প্রযুক্তিও পাল্টে যাচ্ছে ! তাই বদলাতে হচ্ছে আমাদেরও। আপনি এখন দেখতে পাচ্ছেন সিটি নিউজ পোর্টালের আপডেট ভার্সন। নতুন সাইটে আপনি আরো দ্রুততার সাথে ঝপটপ খবর পড়ে নিতে পারবেন। ২০১৬ সাল থেকে এ পর্যন্ত আমরা ছয় বার সাইট আপডেট করেছি। অনিচ্ছাকৃত ত্রুটির ক্ষমা প্রার্থণা: ওয়েব সাইটটি আপডেট করার সময় পুরনো সাইটের কমবেশি ১০ শতাংশ খবর ”ডাটালস” এর কারণে কোনও পুরনো লিঙ্ক নাও খুলতে পারে। এটা একান্তই টেকনিক্যাল গ্রাউন্ড। যে কারণে সিটি নিউজের সম্পাদকীয় বিভাগ আন্তরিকভাবে ক্ষমা প্রার্থী। সঙ্গে থাকুন।

মাকসুদের বিরুদ্ধে ‘নারী নির্যাতন’ মামলা

সিটি নিউজ / ৫০ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪

বন্দর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সব চেয়ে বেশি আলোচিত চেয়ারম্যান প্রার্থী মাকসুদ হোসেনের বিরুদ্ধে মারধর ও শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) মাকসুদের দ্বিতীয় স্ত্রী সুলতানা বেগম এ মামলাটি দায়ের করেন। বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ আদালতের নির্দেশে বুধবার সকালে বন্দর থানায় এ মামলাটি রুজু করা হয়। মামলা নং- ৩৪(৪)২৪ ধারা- ১১(খ) ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩ তৎসহ ৩২৩/ ৩২৪/ ৩০৭/ ৫০৬/(২) পেনাল কোড- ১৮৬০।
এর আগে গত রোববার (২১ এপ্রিল) বেলা ১১ টার দিকে বন্দর উপজেলার মদনপুর ইষ্ট টাউন এলাকায় মাকসুদ চেয়ারম্যান তার স্ত্রী সুলতানা বেগমকে মারধর ও নির্যাতনের ঘটনা ঘটিয়েছে বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়। মামলার বিবরণে জানাগেছে, এমএ রফিক চেয়ারম্যানের ছেলে বর্তমান উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী ও মুছাপুর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান মাকসুদ হোসেন ১৯৯৮ সালে নাসিক ২৭ নং ওয়ার্ড বন্দরের ১নং ঢাকেশ্বরী এলাকার নুরুল ইসলামের মেয়ে সুলতানা বেগমকে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। বিয়ের পর ইসরাত জাহান শ্রাবন্তী নামে এক কন্যা সন্তান জম্ম হয়। দীর্ঘ দিন যাবত মাকসুদ চেয়ারম্যানের সঙ্গে তার দ্বিতীয় স্ত্রী সুলতানার বনিবনা হচ্ছিলো না। সর্বশেষ গত রোববার বেলা ১১ টার দিকে মদনপুর ইষ্ট টাউন ভাড়াবাসার সামনে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে মাকসুদ হোসেন তার স্ত্রীকে মারধর শুরু করে। এসময় তার মেয়ে শ্রাবন্তী এগিয়ে আসলে তাকেও মারধর করে এবং হত্যার হুমকি দেয়। এঘটনায় স্থানীয় ভাবে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের আস্তা না পেয়ে নিরুপায় হয়ে সুলতানা বেগম বাদী হয়ে মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইবুনাল আদালতে একটি পিটিশন মামলা দায়ের করেন। আদালত বাদীর অভিযোগটি আমলে নিয়ে বন্দর থানায় মামলাটি রুজু করতে ওসিকে নির্দেশ দেন। আদালতের নির্দেশে বুধবার দুপুরে বন্দর থানায় মামলাটি রুজু করা হয়। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট মামলার অভিযুক্ত বন্দর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী মাকসুদের সাথে যোগাযোগ করে তার কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি। মাকসুদ চেয়ারম্যান কর্তৃক ২য় স্ত্রী নির্যাতনের বিষয়টি ছড়িয়ে পড়লে বন্দর জুড়ে চলছে নানা সমালোচনা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

বিভাগীয় সংবাদ এক ক্লিকেই